ব্রুণ কী?
"ব্রুন" হলো ত্বকের একটি অসুখ যা সাধারণত ত্বকের সাম্যে গোড়া বা গাঢ় রঙের বিনিময়ে দেখা যায়। এটি বিভিন্ন কারণে উদ্ভব হতে পারে, যেমন সূর্যালো অনুসারে, জন্মমণ্ডন, হরমোনাল পরিবর্তন, জন্ম দেওয়া পর ও শিশুকালে প্রাথমিক যত্ন নেওয়া, ধূলিমুখোশ অপসারণ, রক্তের অয়াবস্থার পরিবর্তন, চিকিৎসা ও প্রোডাক্ট ব্যবহারের কারণে। ব্রুনের চিকিৎসা ও প্রতিরোধের জন্য উপযুক্ত তথ্য ও পরামর্শের জন্য ডার্মাটোলজিস্টের সাথে যোগাযোগ করা প্রয়োজন। এটি আকর্ষণীয় বা জনপ্রিয় হওয়া ত্বকের ক্ষতির জন্য একটি সাধারণ চিকিৎসা বিষয় হতে পারে।
১. সূর্যালো অনুসার: অতিরিক্ত সূর্যালোর প্রভাবে ত্বকের মেলানিন উৎপাদন বাড়ে যা ব্রুনের উৎপাদনে কারণ হতে পারে।
২. জন্মমণ্ডন ও হরমোনাল পরিবর্তন: পুরুষ এবং মহিলার হরমোনাল পরিবর্তনের সময়ে ব্রুন উৎপন্ন হতে পারে।
৩.জন্ম দেওয়া পর ও শিশুকালে প্রাথমিক যত্ন নেওয়া: শিশুদের ত্বক খুবই সংরক্ষিত থাকা প্রয়োজন, কারণ শিশুদের ত্বক খুবই ভুল ত্বকে ব্রুনের জন্য জটিল হতে পারে।
৪.রক্তের অয়াবস্থার পরিবর্তন: রক্তের অয়াবস্থার পরিবর্তন কিংবা কিছু সমস্যা, যেমন অ্যানেমিয়া, ব্রুন উৎপন্ন করতে পারে।
৫.চিকিৎসা ও প্রোডাক্ট ব্যবহার: কিছু চিকিৎসা বা ত্বক যত্নের পণ্য ব্রুনের উৎপাদনের কারণ হতে পারে।
৬.ধূলিমুখোশ অপসারণ: ধূলিমুখোশ বা ধূলোমুখোশ ত্বক পরিষ্কার না করা বা ত্বক যত্ন না নেওয়ার ফলে ত্বকের গন্ধ থাকে, যা ব্রুনের উৎপাদনে কারণ হতে পারে।
ব্রুণ কেনো হয়?
ব্রুন হওয়ার পিছনে বিভিন্ন কারণ থাকতে পারে, যেমন:
১. সূর্যালো অনুসার: অতিরিক্ত সূর্যালোর প্রভাবে ত্বকের মেলানিন উৎপাদন বাড়ে যা ব্রুনের উৎপাদনে কারণ হতে পারে।
২. জন্মমণ্ডন ও হরমোনাল পরিবর্তন: পুরুষ এবং মহিলার হরমোনাল পরিবর্তনের সময়ে ব্রুন উৎপন্ন হতে পারে।
৩.জন্ম দেওয়া পর ও শিশুকালে প্রাথমিক যত্ন নেওয়া: শিশুদের ত্বক খুবই সংরক্ষিত থাকা প্রয়োজন, কারণ শিশুদের ত্বক খুবই ভুল ত্বকে ব্রুনের জন্য জটিল হতে পারে।
৪.রক্তের অয়াবস্থার পরিবর্তন: রক্তের অয়াবস্থার পরিবর্তন কিংবা কিছু সমস্যা, যেমন অ্যানেমিয়া, ব্রুন উৎপন্ন করতে পারে।
৫.চিকিৎসা ও প্রোডাক্ট ব্যবহার: কিছু চিকিৎসা বা ত্বক যত্নের পণ্য ব্রুনের উৎপাদনের কারণ হতে পারে।
৬.ধূলিমুখোশ অপসারণ: ধূলিমুখোশ বা ধূলোমুখোশ ত্বক পরিষ্কার না করা বা ত্বক যত্ন না নেওয়ার ফলে ত্বকের গন্ধ থাকে, যা ব্রুনের উৎপাদনে কারণ হতে পারে।
আরও পড়ুন : ছেলেদের মুখের ব্রুন দূর করার ঘরোয়া উপায়
ব্রুণ কোথায় কোথায় হয়?
১.মুখে: মুখের এলাকা ব্রুন হওয়া সম্প্রতি সাধারণ। এটি সাধারণত মুখের উপরের অংশে দেখা যায়, যেখানে সূর্যালো অনুসারে সংগ্রহিত অতিরিক্ত সূর্যের আলো রয়েছে।
২.মস্তিষ্কের পিছনে: মস্তিষ্কের পিছনে বা মাথার পেশী প্রায় সমস্যাগুলির জন্য ব্রুন হতে পারে, যেমন সূর্যালো অনুসারে আবশ্যক সাংগঠনিক ব্রুন।
৩.হাতে এবং পায়ে: সূর্যালোর প্রভাবে হাত এবং পা এবং অভিজাত হয়ে যাওয়া স্থানে ব্রুন হতে পারে।
৪.ত্বকের অন্যান্য অংশে: সূর্যালোর প্রভাবে ত্বকের অন্যান্য অংশে, যেমন হাত, পা, কোমর, কোমরের পেশী, ব্রুন হতে পারে।
এই স্থানে ব্রুন উৎপন্ন হওয়ার অনেক কারণ থাকতে পারে, যেমন সূর্যালোর অধিক প্রভাব, পরিচিতির অভাব, ত্বকের যত্ন না নেওয়া ইত্যাদি। প্রতিটি স্থানে ব্রুনের চিকিৎসা এবং প্রতিরোধের জন্য ডার্মাটোলজিস্টের সাথে যোগাযোগ করা উচিত।