এই পাঠ শেষে যা যা জানতে পারবেন,
১. ভূগর্ভস্থ পানি কি?
২.ভূগর্ভস্থ পানির উৎস কী?
৩.ভূগর্ভস্থ পানি দূষণের কারণ কি?
৪.ভূগর্ভস্থ পানি রক্ষার উপায় কী?
৫.শীতকালে ভূগর্ভস্থ পানি গরম থাকে কেন?
৬.গরম কালে ভূগর্ভস্থ পানি ঠান্ডা থাকে কেন?
ভূগর্ভস্থ পানি কি?
ভূগর্ভস্থ পানি হল পৃথিবীর মধ্যে অবস্থিত পানি, যা পৃথিবীর গভীরের অংশে অবস্থিত থাকে। এই পানি সাধারণত ভেতরের বিভিন্ন স্তরে আছে, যেমন ভেতরের প্রথম স্তরের জন্য স্থানীয়ভাবে জানা হয়েছে, সেখানে মধ্যে তাপমাত্রা সাধারণত বাহ্যিক তাপমাত্রার থেকে বেশি হতে পারে।
ভূগর্ভস্থ পানির সংক্রমণের সাথে সাথে এটি তাপমাত্রা সংযোগ করে এবং ভূগর্ভের উপরে পানির গঠন ও অন্যান্য গতিবিধিতে প্রভাব ফেলতে পারে। এ পানি সাধারণত পানিতের সঙ্গে সংক্রমণের মাধ্যমে পৃথিবীর তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রিত করে এবং ভূমিকম্পের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ কারক হিসেবে কাজ করে।
এটি পানির জন্য গভীর সংস্থানগুলিতে সংরক্ষিত হতে পারে এবং অদৃশ্য ভূমিকম্পের জন্য প্রতিস্থাপনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে। ভূগর্ভস্থ পানির অনুপ্রবেশ বিভিন্ন জলমাধ্যমে সম্ভব হতে পারে, যেমন নদীর পথ, কুয়া, ও সমুদ্র।
ভূগর্ভস্থ পানির উৎস কী?
ভূগর্ভস্থ পানির মূল উৎস মূলত পৃথিবীর নৃত্যমূল গঠনের সম্পর্কে আছে। পৃথিবীর গভীরে বিভিন্ন স্তরে পানি অবস্থিত থাকে যা পৃথিবীর নিকটস্থ গ্রবিটেশনাল বা মহাকর্ষীয় বলের কারণে রয়েছে।
এই পানির মূল উৎস হতে পারে:
১.জল মণ্ডলের সংক্রমণ: মূলত পৃথিবী গঠনের সময় জল গাইয়ে গেলে গভীরে প্রবেশ করে এবং ভূগর্ভস্থ পানির আসন্ন উৎপাদনের জন্য এই জলমণ্ডলীয় পানি মূল উৎস হিসেবে কাজ করে।
২.জলাশয় ও নদী সংগ্রহণ: বৃহত্তম পানিতে থাকা জলাশয় এবং নদী মূলত মহাসাগর বা আশ্রয়স্থল থেকে পানি সংগ্রহ করে। এই জলাশয় এবং নদী সংগ্রহণের ফলে পৃথিবীর ভূগর্ভে জলসংগ্রহ হয় এবং ভূগর্ভস্থ পানি গঠনে সাহায্য করে।
৩.প্রাকৃতিক অবস্থান ও প্রক্রিয়া: নানা প্রাকৃতিক প্রক্রিয়ার ফলে পৃথিবীর ভিতরে জল উৎপন্ন হতে পারে, যেমন ভূমিকম্প, ভূমির অবনমনে জল প্রবেশ ইত্যাদি।
এই উৎসগুলি সম্পাদন করে, ভূগর্ভস্থ পানি পৃথিবীর আশন্ন উৎপাদনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে এবং সংসারের জীবন সাপেক্ষে গুরুত্বপূর্ণ প্রাকৃতিক সম্পদ হিসেবে কাজ করে।
ভূগর্ভস্থ পানি দূষণের কারণ কি?
ভূগর্ভস্থ পানি দূষণের কারণ হতে পারে নিম্নলিখিত কিছু প্রধান উল্লেখযোগ্য কারণগুলি:
১.পানির উপর ও ভিতরে কার্বন নির্মিত গ্যাসের সংক্রমণ: উপরিভাগে অধিক অস্থিত কার্বন নির্মিত গ্যাস সাধারণত ভূগর্ভস্থ পানির উপর থেকে প্রবেশ করে ও এটি দূষিত করে।
২.উপরিভাগে জলনিকুল পদার্থের ব্যবহার: কৃত্রিম পদার্থ যেমন বায়োডিজেল, খনিজ খনি, বা পানির অধিক উত্স ব্যবহার ভূগর্ভস্থ পানির কাছে অতিরিক্ত কার্বন নির্মিত গ্যাসের সাথে পাশাপাশি অন্যান্য জৈবিক পদার্থ থাকতে পারে যা পানি দূষিত করে।
৩.অতিরিক্ত প্রাকৃতিক উপাদান: উপরিভাগে অতিরিক্ত প্রাকৃতিক উপাদানের উপস্থিতি অন্যত্র বিশিষ্ট সার্কোজেনিক সূচকগুলির উৎস হতে পারে যা ভূগর্ভস্থ পানির গুণগত মান কমাতে সহায়ক হতে পারে।
৪.অতিরিক্ত সার ও প্রসারণ: উপরিভাগে অতিরিক্ত সার প্রযুক্তিগত প্রসারণ বা দ্রবীভূত পদার্থের সাথে পানির প্রসারণের ফলে ভূগর্ভস্থ পানি দূষিত হতে পারে।
এগুলি সম্পাদন করে, ভূগর্ভস্থ পানি দূষণের মূল কারণগুলি একটি সংকটের সৃষ্টি করতে পারে এবং মানুষের স্বাস্থ্য এবং পরিবেশের জন্য ভয়াবহ পরিণাম উঠতে পারে।
ভূগর্ভস্থ পানি রক্ষার উপায় কী?
ভূগর্ভস্থ পানির রক্ষা নিশ্চিত করতে আপনি নিম্নলিখিত উপায়গুলি অনুসরণ করতে পারেন:
১.ভূমিতে নালা নির্মাণ করুন: যেখানে সম্ভব, ভূগর্ভস্থ জলের সংগ্রহ করার জন্য ভূমিতে নালা নির্মাণ করুন। এটি পানির সংগ্রহ এবং সংরক্ষণে সাহায্য করবে।
২.রান্নাঘরের পাইপের জন্য পানি সংরক্ষণ পদ্ধতি: রান্নাঘরের পাইপের সাথে পানির সংরক্ষণের জন্য নির্দিষ্ট পদ্ধতি ব্যবহার করুন। এটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ হতে পারে, সময়ে সময়ে নালা পরিস্কার করতে ভুলবেন না।
৩.বৃষ্টির জন্য সাধারণ সংরক্ষণ: বৃষ্টির পানির সংরক্ষণ করার জন্য ঘরের উপরে বা বাগানে রাখুন। এটি পরিষ্কার জলের অভাব সম্পর্কে মাথা খারাপ হওয়ার আগে একটি ভাল উপায় হতে পারে।
৪.জলাভূমির উপর বা জলচ্ছদ্ম প্রস্থ করুন: জলাভূমির উপরে একটি সঠিক জলচ্ছদ্ম প্রস্থ করা বা জলচ্ছদ্ম ব্যবহার করা ভূগর্ভস্থ পানির সংরক্ষণে সাহায্য করতে পারে। এটি জল পরিষ্কার এবং ব্যবহারে সহায়ক হতে পারে।
৫.বাড়ির ছাদ এবং নিচের অঞ্চলে সাইক্লোনের সময় প্রস্থ করুন: সাইক্লোনের সময় বাড়ির ছাদ এবং নিচের অঞ্চলে ভূগর্ভস্থ পানির সংরক্ষণে উপায় হিসাবে ব্যবহার করা হতে পারে।
এই উপায়গুলি ভূগর্ভস্থ পানির সংরক্ষণে সাহায্য করতে পারে। তবে, প্রতিটি অবস্থায় আপনার পরিবেশের শর্তাদি অনুযায়ী সেরে নেওয়া উচিত।
শীতকালে ভূগর্ভস্থ পানি গরম থাকে কেন?
শীতকালে ভূগর্ভের পানি গরম থাকে কারণ পৃথিবীর অভ্যন্তরের তাপমাত্রা সাধারণত বাহ্যিক তাপমাত্রার থেকে অনেক বেশি। পৃথিবীর গভীরে যত বেশি অবস্থান হবে, তাপমাত্রা ততটা বেশি হবে। যেমন ভূগর্ভের পানি গরম থাকে, তাতে পৃথিবীর তাপমাত্রা একের অধিক হয়েছে।
এছাড়াও, পৃথিবীতে অগ্রাধিকারের কারণে পানির নিচের স্তরে গরম লেয়ার রয়েছে, যা গরম পানির উপরের স্তরে চলে যায়। এই গরম লেয়ার বা গরম পানির পরিস্থিতি ভূমিকম্প ও অন্যান্য প্রাকৃতিক প্রক্রিয়ার জন্য মূল উৎস হতে পারে।
তবে, সবসময় পৃথিবীর ভেতরে পানি গরম থাকে না। তার তাপমাত্রা ভিন্ন ভিন্ন অবস্থায় থাকতে পারে। এটা বিভিন্ন ফ্যাক্টরের যেমন ভূমিকম্প, গ্রাভিটেশনাল ফোর্স, মহাকর্ষীয় তড়িৎ, অবস্থানের গভীরতা ইত্যাদির উপর নির্ভর করে।
গরম কালে ভূগর্ভস্থ পানি ঠান্ডা থাকে কেন?
গরম কালে ভূগর্ভস্থ পানি ঠান্ডা থাকে কারণ প্রাথমিকভাবে ভূগর্ভস্থ জলের তাপমাত্রা ধীরভাবে পরিবর্তন হয়। ভূগর্ভস্থ জল সাধারণভাবে ধীরে ধীরে তাপ হারানোর জন্য ঠান্ডা থাকে। এছাড়াও, গরম কালে আবশ্যিক প্রাকৃতিক প্রক্রিয়াগুলি আরও কার্যকর হয়ে আসে, যা ভূগর্ভস্থ পানিকে ঠান্ডা রাখে।
Keywords:
শীতের সকালে গরম পানি বের হয় কেন?
শীতকালে পানি গরম হয় কেন?
সকালে কূপের পানি গরম হয় কেন?
শীতকালে গরম হয় কেন?
ভূগর্ভস্থ পানি বলতে কি বুঝ?
ভূগর্ভস্থ জল কি?
ভূগর্ভস্থ জল কাকে বলে?
ভূগর্ভস্থ পানি দূষণের কারণ কি?